খুলনা : সুপ্রিমকোর্ট চত্বরের গ্রীক দেবীর মূর্তি অপসারণের পর পুনঃস্থাপনের প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় বায়তুন নূর চত্বরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ খুলনা মহানগর ও জেলা শাখার উদ্যোগে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
নগর সভাপতি ও কেসিসি মেয়র প্রার্থী মাওঃ মুজ্জাম্মিল হক এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মুফতী আমানুল্লাহ এর পরিচালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্র্রীয় নায়েবে আমীর আলহাজ হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল।
বক্তৃতা করেন জেলা সভাপতি মাওলানা আব্দুল্লাহ ইমরান, নগর সহ-সভাপতি শেখ মোঃ নাসির উদ্দিন, মাওঃ মুজাফ্ফর হোসাইন, জেলা সহ-সভাপতি মোঃ মুসা লস্কর, মুফতী মাহবুবুর রহমান, জেলা সেক্রেটারী শেখ হাসান উবায়দুল করিম, নগর জয়েন্ট সেক্রেটারী মাওঃ ইমরান হুসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক ও ৩১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ গোলাম মোস্তফা সজীব মোল্লা, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবু গালীব, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও ০৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ তরিকুল ইসলাম কাবির, সহ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও ১৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুর রশিদ, অর্থ সম্পাদক ও ১৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী জি,এম কিবরিয়া, মোঃ রবিউল ইসলাম তুষার, মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, মোঃ আব্বাস আমিন, মোঃ জসিম উদ্দিন, কেএম আল আমীন এহসান, মুফতী আঃ রহমান, মাওঃ দ্বীন ইসলাম, মুফতী রবিউল ইসলাম রাফে, অ্যাড. কামাল হোসাইন, মোঃ নুরুল হুদা সাজু, মোঃ আনিসুর রহমান, আলহাজ আবু তাহের, মোঃ হযরত আলী, হাফেজ মোস্তাফিজুর রহমান, গাজী মিজানুর রহমান, মোঃ ওলিয়ার রহমান, মাওঃ ফরিদ আহম্মেদ, মাওঃ সিরাজুল ইসলাম শ্রমিক নেতা আলহাজ মোঃ জাহিদুল ইসলাম, এস এম আবুল কালাম আজাদ, যুব নেতা মোঃ ইসমাইল হোসেন, ইমরান হোসেন মিয়া, ছাত্র নেতা শেখ মোঃ আমিরুল ইসলাম, কে.এম আব্বাস আলী, এম.এ হাসিব গোলদার প্রমুখ। মিছিলটি বায়তুন নূর চত্বর থেকে শুরু হয়ে ডাকবাংলা পিকচার প্যালেস মোড় ঘুরে ফেরিঘাট মোড়ে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথি বলেন, জাতিকে পৌত্তলিকতায় ফিরিয়ে নিতে গ্রীক দেবীর মূর্তি অপসারণের পর কিছু নাস্তিকদের কথায় পুনঃস্থাপন করে মুসলমানদের কথায় চরম তামাশা করা হয়েছে। ইসলামবিরোধী গ্রীক দেবীর মূর্তি ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে রাখতে দেওয়া হবে না। ঈদের পূর্বেই মূর্তি সরাতে হবে। না হলে ঈদের পর সুপ্রিম কোর্ট ঘেরাও করে মূর্তি সরাতে বাধ্য করা হবে। তিনি আরও বলেন, সুফিয়া কামালের মত নাস্তিক বলতে দ্বিধা করছে না যে, মূর্তি না থাকলে এদেশে মসজিদও থাকবে না। এ কথা বলার পরও সরকার তাকে গ্রেফতার না করে পুলিশ দিয়ে নিরাপত্তা দিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলার সুযোগ করে দিচ্ছে। তিনি সুলতানা কামালকে দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
Leave a Reply