( সভাপতির যুগান্তকারী বক্তব্য দেখুন ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন এখানে)
মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও বৌদ্ধ সন্ত্রাসী কর্তৃক রোহিঙ্গ মুসলমানদের হত্যার প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমীর হযরত পীর সাহেব চরমোনাই আহবানে মিয়ানমার অভিমূখে লংমার্চ এর ডাক দেন। ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে লংমার্চ এর কর্মসূচী দেওয়া হলেও পুলিশি বাঁধার মুখে যাত্রাবাড়ী কাজলা ব্রিজের সামনে আয়োজন করা হয়। ১৮ ডিসেম্বর সকাল হতেই সারাদেশ হতে হাজার হাজার কর্মী আসতে থাকে, কিন্তু পুলিশ গাড়ীর ব্যানার ছিড়ে ফেলে,কর্মীদের গ্রেফতার করে নিয়ে যায় এবং দলীয় কার্যালয়ে আমীর সাহেবকে অবরোদ্ধ করে রাখে। মিয়ানমার অভিমূখে কিশোরগঞ্জ হতে কাফেলা ভৈরব পথে বাধা পাওয়ায় সেই অবস্থানেই ভৈরবে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে।তাৎক্ষণিক কিশোরগঞ্জ জেলা শহরে ঘোষণা করে দেওয়া হয় যোহরের নামাজ বাদ বিক্ষোভ মিছিল।
যোহরের নামাজের পর বিশাল মিছিল নিয়ে বের হয় কিশোরগঞ্জ তৌহিদী জনতা।
বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সমাবেশে জনতা রাস্তায় বসে পড়ে সমাবেশ করে। সমাবেশে সভাপতি বলেন, আমরা কোন রাজনৈতিক ইসুতে রাজপথে লংমার্চ করতে নেমেছিলাম না, সরকার পতনের ডাকে রাস্তায় নামিনি, বরং রোহিঙ্গা মুসলমান ভা্ইদের উপর হত্যা, নির্যাতন, লু্ন্ঠন বন্ধের দাবিতে মিয়ানমার অভিমুখে লংমার্চ যাচ্ছিলাম, কিন্তু সরকার বাঁধা প্রদান করে প্রমাণ করলো এ সরকার মুসলমানদের সরকার নয়, এ সরকার রক্তখেকো অংসাং সুচির বান্ধবী।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি :১৮/১২/২০১৬
Leave a Reply